সুজন বিশ্বাস শৈলকূপা ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
আর মাত্র সাড়ে সাত মাস পর অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে চলতি বছরের নভেম্বরে। তবে এরইমধ্যে ভোটের হাওয়া বইতে শুরু করেছে ঝিনাইদহ সদর আসনে।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা যুবলীগ ও পৌর যুবলীগের দুইযুগ পর সম্মেলনকে ঘিরে শহরে মিছিল মিটিং ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা নজর কেড়েছে শহরবাসির। সভা-সমাবেশে অংশ নিয়ে প্রার্থীরা রাজনৈতিক বক্তব্য দিচ্ছেন। শহরজুড়ে বইতে শুরু করেছে নির্বাচনী হওয়া। মনোনয়নপ্রত্যাশী সাইদুল করিম মিন্টুর প্রচার ও সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ বেড়েছে।আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সভা-সমাবেশ,প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন ঝিনাইদহ(সদর)-২ সংসদীয় আসনের আওয়ামীলীগের সম্ভাব্য প্রার্থী জেলা আওয়ামীলীগের দুইবারের সাধারন সম্পাদক,ঝিনাইদহ ডিজিটাল পৌরসভার রূপকার তারুন্যের প্রতীক কর্মবীর সাইদুল করিম মিন্টু।
ঝিনাইদহ জেলা জুড়ে এবং শহরের সর্ব মহলে এখন আলোচনা চর্চা হচ্ছে কে হতে পারেন আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নৌকার কান্ডারি। শহরবাসী বলছেন, শোষণ শাসনের এমপি চান না তারা, চায় ঝিনাইদহের মাটি ও মানুষের কাছের মানুষ।ঝিনাইদহ-হরিণাকুন্ডুবাসীর সকল মানুষের সমস্যা দূর করে উন্নত ও আধুনিক শহর উপহার দেওয়ার জন্য করবে অক্লান্ত পরিশ্রম।ঝিনাইদহ শহরের সকল শ্রেনী-পেশার মানুষের মুখে বারে বারে উঠে আসছে একটি নাম যাকে ঝিনাইদহ-হরিণাকুন্ডুর সকল শ্রেনীর মানুষ ভালোবাসে তিনি হলেন কর্মবীর পরিশ্রমীনেতা সাইদুল করিম মিন্টু।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ সদর আসন থেকে আওয়ামীলীগের আরো তিনজন হ্যাবিওয়েট প্রার্থী থাকলেও সাবেক মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু তার ভালোবাসা ও বিপদকালীন সময়ে শহরের সাধারণ জনগনের পাশে থেকে শহরবাসীর আস্থার আসনে রয়েছে।কর্মবীর,পরিশ্রমি ও কর্ম দক্ষতার কারণে শহরজুড়ে সাইদুল করিম মিন্ট’রু ব্যাপক কর্মি ও জনসমর্থন রয়েছে। আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ব্যাপক জনসমর্থন সাইদুল করিম মিন্টুকে নির্বাচিত করতে ভোট ব্যাংক হিসেবে সংরক্ষিত আছে বলে দাবি আওয়ামীরীগের ত্যাগিকর্মিদের ও শহরবাসীর।
ঝিনাইদহের বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ,ত্যাগি আওয়ামীলীগের নেতাকর্মি ও শহরের সাধারন ভোটারদের সাথে কথা বলে জানাগেছে, সাইদুল করিম মিন্টু’র নানামুখী জনসেবা মূলক কর্মকান্ড বিগত দিনে শহরবাসীর নজর কেড়েছে। সাইদুল করিম মিন্টু ঝিনাইদহ পৌরসভার মেয়র থাকাকালিন সময়ে শহরবাসীর পানির সমস্যা, জলাবদ্ধতা, ঘর নির্মাণ, এতিম অসহায় শিশুদের শিক্ষা, আর্থিক অনুদান প্রদান,অসহায় মেধাবী শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা, খাদ্য বিতরণ,করোনাকালিন সময়ে জীবনকে বাজি রেখে মানুষের পাশে থাকাসহ যাবতীয় দায়িত্বভার গ্রহণ ও বিভিন্ন কার্যক্রম ঝিনাইদহ পৌরবাসীর মনে জায়গা করে নিয়েছে। ঝিনাইদহ আওয়ামীলীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মি রিতিমতো সাইদুল করিম মিন্টু’র কার্যক্রম নিয়ে গর্ববোধ করেন। সাইদুল করিম মিন্টু পৌরসভার মেয়র থাকাকালিন সময়ে জনসাধারণের সুখে, দুঃখে যেভাবে সহযোগী হয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে এবং তার সকল কার্যক্রম চলমান রয়েছে, সাধারণ মানুষ উপলব্ধি করতে পারবে উনি এমপি হলে কি পরিমাণ উন্নয়ন হতে পারে ঝিনাইদহ সদর এ আসনে তা উপলব্ধি করি। আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ সদর আসনে সাইদুল করিম মিন্টুর বিকল্প নাই।বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রথানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সাইদুল করিম মিন্টুকে নৌকা প্রতিক দিলে তিনি অবশ্যই এ আসন থেকে এমপি হিসেবে নির্বাচিত হবেন।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে সম্ভাব্য এমপি পদপ্রার্থী সাইদুল করিম মিন্টু বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন পুরনে এবং শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে সাধারণ মানুষের কল্যাণে কাজ করে আসছি। আমি শুধু একজন এমপি হতে নয় শহরবাসীর সেবক হয়ে সাধারণ মানুষের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে চাই। আমার মৃত্যুর পরেও ঝিনাইদহ-হরিণাকুন্ডুবাসী যেন আমাকে মনে রাখে। আমি নামে নয় কর্মের মাধ্যমে গড়ে যেতে চাই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা। তাই ঝিনাইদহ শহরটিকে একটি আধুনিক শহর হিসেবে গড়ে তুলতে শহরবাসির ভালোবাসা, দোয়া ও প্রত্যাশা করছি। আমি ঝিনাইদহ শহরবাসির পাশে থেকে আজীবন সকলের সেবা করে যেতে চাই। আমি নৌকা প্রতিক পেলে এবং নির্বাচিত হতে পারলে আগামী দিনে জাতীয় সংসদে গিয়ে ঝিনাইদহ শহরকে আধুনিক শহর হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। পাশাপাশি এই শহর থেকে মাদক দূর করার শপথ নিচ্ছি।আমি একজন সাংবাদিক বান্ধব মানুষ। সরকার থেকে সুযোগ পেলে ঝিনাইদহ সাংবাদিক সমাজের জন্য ভালো কিছু করার চেষ্টা করব
Leave a Reply