মোঃ মুনাইম ইসলাম, ্ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন ও পশু পাখি। টানা দাবদাহের মধ্যে দিয়ে মধ্যরাতে হঠাৎ রহমতের বৃষ্টিতে কিছুটা স্বস্তি চুয়াডাঙ্গার মানুষের মধ্যে। রাত ১টা ৪৫ মিনিটে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়। এসময় বিদ্যুৎ চমকানোর সঙ্গে ছিল ঝড়-বাতাস। যা ঘণ্টাব্যাপী স্থায়ী হয়। দিনে বৃষ্টির জন্য সালাতুল ইস্তিসকার নামাজও পড়েন চুয়াডাঙ্গার মানুষ। আর রাতেই আবহাওয়ার পূর্বাভাস ছাড়াই দেখা বৃষ্টির। এখন এ ঝড়-বৃষ্টির ছন্দে স্বস্তিতে ফেরার প্রার্থনা সবার। টানা প্রায় ২০দিন তাপদাহ চলছে। যদিও মাঝে দু-এক দিন আবহাওয়া কিছুটা স্বাভাবিক ছিল। তবে সর্বশেষ ৮-৯দিন প্রকৃতি পুড়ছে গ্রীষ্মের তাপদাহে। মৃদু থেকে তীব্র আর তীব্র থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহে হাঁপিয়ে উঠে। এর মাঝেই মধ্যরাতে বৃষ্টি হয় এ জেলার মানুষের জন্য প্রশান্তি বয়ে আনে। গতকাল বিকেল পর্যন্ত সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। এর আগে ৪২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাও এ জেলায় রেকর্ড হয়। তবে বৃষ্টির পরিমাণ ও স্থায়িত্ব রাতে জানা সম্ভব হয়নি। কারণ রাতে চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের কোনো কর্মকর্তার সঙ্গে কথা সম্ভব হয়নি। এর আগে অবশ্য চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার থেকে বলা হয়েছিল আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তারপরও হঠাৎই রাতে এ জেলায় বৃষ্টি উঁকি দিয়ে গেলো। যা সত্যিই স্বস্তি এবং প্রশান্তিও বলা চলে।
অফিস:২৮৬/c,লতিফ টাওয়ার(৫ম তলা)বড় মগবাজার রমনা ঢাকা-১২১৭/সম্পাদকীয় ও বার্তা কার্যালয়:১৭নং জগন্নাথপুর ইউনিয়ন ঠাকুরগাঁও সদর/ Email:agamirdarpon@gmail.com, agamirdarpon.news@gmail.com
© All rights reserved © 2019 agamirdarpon.com