1. admin@agamirdorpon.com : admin :
  2. agamirdarpon@gmail.com : News admin :
  3. razzakmaheshpur@gmail.com : razzakmaheshpur :
বিস্তারিত প্লিজ একটু পড়বেন, এাটা আমার অনুরোধ
বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
উল্লাপাড়ায় কচুয়া নদী থেকে এক যুবকের লাশ উদ্ধার কোটচাঁদপুরের বলুহরে গণসংযোগে অধ্যাপক মতিয়ার রহমানের অঙ্গীকার: “না খেয়ে থাকবো, তবুও হারাম খাবো না” নওগাঁ সীমান্তে দুই চোরাকারবারী আটক, সঙ্গে নিষিদ্ধ ট্যাপেন্টাডল জব্দ নওগাঁয় ইটভাটা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত সদ্য নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সভাপতি মোকলেছুর রহমান গাজী আঁটক সলঙ্গায় আমিনুলের খুনিদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন (কোটচাঁদপুরে বেওয়ারিশ কুকুরের উৎপাত, আতঙ্কে পৌরবাসী) মানব ও পশু কামড়ে আহতের অভিযোগ, নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ চায় স্থানীয়রা: উল্লাপাড়ায় ঘোনা কুচিয়ামারা ডিগ্রী কলেজে মতবিনিময় সভা করলেন এম আকবর আলী চট্টগ্রামে সিডিএ পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজে “নিরাপদ খাদ্য ও ভোক্তা অধিকার বিষয়ক জন সচেতনতামুলক প্রচারণা কর্মসুচি” সম্পন্ন বাংলাদেশ প্রেসক্লাব, নওগাঁ জেলা শাখা মাসিক মিটিং ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

বিস্তারিত প্লিজ একটু পড়বেন, এাটা আমার অনুরোধ

  • প্রকাশিত সময় : শুক্রবার, ৪ আগস্ট, ২০২৩
  • ২৬৯ Time View

চিরিরবন্দর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের যদি ত্যাগীনেতা হই তাহলে অবশ্যই আমার নাম আসবে। আমার রাজনীতির বয়স প্রায় ২২ বছর ধরে রাজনীতি করে আসছি। কখনও ছাত্রলীগ আবার কখনও কলেজ শাখার রাজনীতি, আবার ইউনিয়ন যুবলীগের অলিলিখিত সাংগঠনিক সম্পাদকের দ্বায়িত্ব পালন করছি। আবার কখনও ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক কমিটির দ্বায়িত্ব পালন করছি। উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের কাউন্সিলর হয়ে ভোট প্রদান করেছি। এখন আমি বর্তমান ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করছি। দুঃখের সহিত জানাতে চাই, উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের কমিটিতে তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক সলেমান ভাই আমাকে ওনার কমিটিতে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রেয়েছিলেন। কিন্ত আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি সুমন দাদা আমার নামটি কেটে দেয়। কিন্তু আমি জানিনা যে ওনার আমি কি ক্ষতি করেছি। ওনাকে আমি খুবই সম্মান করতাম। তারপরও আমি কিছুই বলিনি। কারন ত্যাগী নেতারা কখনও প্রতিবাদ করেনা। শুধু একটি কথাই মনে পরছিল সময় একদিন আসবেই। এতটুকুই বিশ্বাস ছিল মনে। হাল ছাড়িনি এবার আমি উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হিসেবে আমার জীবন বৃত্তান্ত জমা দিয়েছি জেলা আওয়ামী যুবলীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার  পারভেজ ভাইয়ের হাতে। আমি ৫ই জানুয়ারীর ভোটে জামায়াত শিবিরের হাতে মার খেয়ে অল্পের জন্য বেঁচে গেছি। আমি সংগঠনের জন্য কি করেনি জীবন বাজি রেখে সংগঠনের জন্য কাজ করে গেছি নিজের জীবনের তোয়াক্কা না করে। কিন্তু আজ পযর্ন্ত আমি কোন মূল্যায়ন পাইনি তাদের কাছ থেকে। বরং শুধুই অবহেলার পাত্র হিসেবে ছিলাম। তাতেও দূঃখ পাইনি। মনে ধৈর্য ছিল আজ হোক কাল হোক একদিন সম্মান আসবেই। কিন্তু কখন মন খারাপ হয়েছিল জানেন, আমি যখন পুনাঙ্গ উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের কমিটি দেখি, খুব খারাপ লাগছিল, যাকে কোনদিন দলেও দেখা যায়নি বা সে কাউন্সিলর ও ছিলনা ওরা দেখি বড় বড় পদ পদবি পেয়ে বসে আছে। এই হিংসার রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। তা নাহলে দলের দুরদিনে এসব হাইব্রিড নেতাদের খুঁজে পাওয়া মুশকিল হয়ে যাবে। আমি ২০১৮ সালে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচন করেছি। আমি আনন্দিত যে আমি সেই রকম প্রচার প্রচারনা না করেই ৭২ টি কেন্দ্র ছিল সব কটিতেই ভোট পেয়েছি। এটাই মনে করবেন যে আমি আমার জায়গা থেকে সঠিক ছিলাম। যদি বায়োডাটা দেখে নির্বাচন করা হয় তাহলে আমি শতভাগ নিশ্চিত আমি সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হিসেবে জয়ী হবো। আমি স্বজন পিরিতের রাজনীতি করতে বা কাউকে টাকা দিয়ে পদ পদবি নিতে পারবোনা। কেননা তেমন কোন পরিবারের সন্তান আমি নই যে, টাকা দিয়ে পদ নিবো। আমি মনে করি, বয়সের দিক দিয়ে মোজাফফর ভাইয়ের পরের স্থানটা আমার। আমার বয়স প্রায় ৪০  বছর এর কাছাকাছি। আমি একটা কথা মেনে নিতে পারিনা।  যদি কোন পদ পদবি আসে তাহলে দেখা যায় ঐ শুধু চিরিরবন্দর প্রপারের ছেলেদেরকে পদ পদবি দেওয়া হয়। এটা কি ঠিক আচ্ছা যদি প্রপারের ছেলেদেরকে সব পদ পদবি দিলেন কিন্তু সে আপনারা কি আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রাথীকে কেন জয় করাতে পারেননি। দুই বারের চেয়ারম্যান হয় বিএনপি সমর্থিত প্রাথী। আর দেখেন আমাদের ৪ নাম্বারে এক টানা ৩য় বার নৌকার প্রাথীকে জয়লাভ করতে পেরেছি। কেবল পদ নিলে হবেনা কাজ করতে হবে। আমি ৪ নাম্বার ইউনিয়ন থেকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একাই সিভি জমা দিয়েছি, মনে হয় ৩নং ও ১২ নং থেকে কেউ দেয়নি। সেই হিসেবে আমি যোগ্য সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দাবি করতে পারি। বয়স, রাজনীতির বয়স, অভিজ্ঞতা হিসেবে আমাকে কাটলে বুঝে নিবো এখানে স্বচ্ছ ভাবে কমিটি করা হয়নি। আর আমি যে কত দিন থেকে রাজনীতি করি প্রমান যদি নিতে চান তাহলে সাবেক মাননীয় হুইপ জনাব,মিজানুর রহমান মানু ভাইকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন উমর ফারুক সম্মন্ধে। ওনি যদি বলে উমর ফারুককে আমি চিনি বা জানিনা তাহলে আমি মাথা পেতে নিবো। ওনি আমার সব। ওনাকে দেখে আমি রাজনীতি শুরু করছি। তার মধ্যে আরেক জন আছে আমাদের ৪ নং ইসবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান জনাব আবু হায়দার লিটন ভাই। ওনারাই আমার রাজনীতির গুরু। আর কিছু লিখলাম না। ভুল বললে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমি উমর ফারুক চিরিরবন্দর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী। সবাই আমার জন্য দোয়া রাখবেন। ভাল থাকবেন সবাই।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
  • © All rights reserved © 2019 agamirdorpon.com
Design & Developed By BD IT HOST