কর্তৃপক্ষ বলছে, বর্তমান পৌর পরিষদের আগে যারা দায়িত্ব পালন করেছেন তারা বেশ কিছু টাকা বিদ্যুৎ বিল বকেয়া করে গেছেন। বর্তমান পরিষদ চলমান বিল পরিশোধের পাশাপাশি বকেয়া বিলও নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু কম আয়ের পৌরসভা হওয়ারা একসঙ্গে বকেয়া পরিশোধ করতে পারছেন না বলে জানান মেয়র আব্দুর রশিদ খান। তিনি বলেন, পৌরসভার আগের মেয়র কোটি টাকার বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রেখে গেছেন, সুদ বৃদ্ধি পেয়ে ৩ কোটির অধিক হয়েছে। বর্তমান পরিষদ সাধ্যমত আগের ৬৬ লাখ টাকার বকেয়া পরিশোধ ও চলমান বি পরিশোধ করে যাচ্ছে এবং আগামী সপ্তাহে আরও ২৫ লাখ টাকা পরিশোধ করবেন বলে জানিয়েছেন। বিদ্যুৎ বিভাগ পূর্ণ সংযোগ না দেওয়ায় পানির অভাবে সাধারণ গ্রাহকরা কষ্ট পাচ্ছে। সাধারণ নাগরিকরা জানান, একটি প্রথম শ্রেণির পৌরসভার নাগরিক হিসেবে তারা সেই সেবা পান না। অভি দ্রুত সরকারের হস্তক্ষেপে পানি সমস্যার সমাধান প্রত্যাশা করে এলাকাবাসী। প্রকৌশলী সেকেন্দার হাসান জাহাঙ্গীর জানান, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনানুযায়ী বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
Leave a Reply