1. admin@agamirdorpon.com : admin :
  2. agamirdarpon@gmail.com : News admin :
  3. razzakmaheshpur@gmail.com : razzakmaheshpur :
গাইবান্ধার মহিমাগঞ্জ খাদ্য গুদামে ব্যাপক অনিয়ম ও নিম্নমানের ধান চাল ক্রয়ে বাণিজ্যের অভিযোগ
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫, ০৬:৪৬ অপরাহ্ন
সংবাদ কর্মী নিয়োগ চলছে
দৈনিক আগামীর দর্পণে,দেশের প্রতিটি জেলা উপজেলা কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পুরুষ মহিলা সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা সিভি পাঠান, ০১৭৪৯-৫২৫৫৫০ agamirdarpon@gmail.com
শিরোনাম :
জয়পুরহাটের শ্রমিকদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ চিরিরবন্দরে প্রিন্ট মিডিয়া ও অনলাইন সাংবাদিকদের নিয়ে জামায়াতে ইসলামীর আলোচনা সভা, ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত দুমকিতে ২হাজার পরিবারকে ঈদ উপহার। জীবননগরে খামারে বিষ প্রয়োগে ২ গরুকে হত্যা ময়মনসিংহ অবৈধ নকল খাবার তৈরির মোমিন ফুড প্রোডাক্ট কারখানায় সিলগালা সহ জরিমানা গাজায় গণহত্যার বিরুদ্ধে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল কালাইয়ে প্রাইভেট কার-ভ্যানের সংঘর্ষ নিহত ২ আহত ২ মহেশপুর সীমান্তে ২ বাংলাদেশি নাগরিক আটক নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের উদ্যোগে আনসার ও পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের নিয়ে ইফতার মাহফিল ১৬ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়

গাইবান্ধার মহিমাগঞ্জ খাদ্য গুদামে ব্যাপক অনিয়ম ও নিম্নমানের ধান চাল ক্রয়ে বাণিজ্যের অভিযোগ

  • প্রকাশিত সময় : বুধবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৩
  • ১৩৪ Time View

শহিদুল ইসলাম খোকন গাইবান্ধা প্রতিনিধি গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ধান চাল ক্রয় ও সরবরাহের জন্য নির্মিত মহিমা গঞ্জ খাদ্যগুদাম । গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মহিমাগঞ্জ খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনাব লিটন ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে ধান চাল ক্রয়ের ক্ষেত্রে ব্যাপক ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন বলে ধান চাল সরবরাহকারী ফরিয়াদির অভিযোগ। এই খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লিটন কুমার রায় প্রতিটন সিদ্ধ চালের জন্য ১,২০০/= থেকে ১,৫০০/= টাকা নিয়ে থাকেন, অন্যথায় চালের আর্দ্রতা নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন তুলে হয়রানি করে থাকেন বলে অভিযোগ তুলেছেন চাল ব্যবসায়ীগণ। তিনি অন্যান্য ঘুষখোরদের পথ অনুসরণ করে কৃষক ছাড়াই ধান ক্রয় ও বিল পাস করে দেন বলেও জোরালো অভিযোগ উঠেছে। প্রতি টন ধান ক্রয়ের জন্য ধান সরবরাহকারী ফরিয়াদেরকে দুই থেকে তিন হাজার টাকা গুনতে হয় বলেও এই প্রতিনিধিকে জানিয়েছেন, কয়েকজন ধান সরবরাহকারী ফরিয়া। প্রকাশ থাকে যে, ২০২২ -২০২৩ অর্থবছরে মহিমা গঞ্জ খাদ্য গুদাম এলাকায় কৃষকদের মধ্য থেকে অনলাইনের মাধ্যমে ধান ক্রয়য়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল সাড়ে ছয় শত মেট্রিক টন। গুদাম কর্মকর্তার দপ্তর থেকে জানা যায়, ধান ক্রয় করা হয়েছে ৫৪৯ মেট্রিক টন। প্রতি টনে ২০০০ করে টাকা আদায় করা হলে ধান থেকে বাণিজ্য হয় প্রায় ১১ লক্ষ টাকা। উল্লেখ্য চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা প্রথম কিস্তিতে প্রায় সাত হাজার মেট্রিক টন এর মধ্যে এ পর্যন্ত ক্রয় করা হয়েছে প্রায় সাত হাজার মেট্রিক টন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ভারপ্রাপ্ত গুদাম কর্মকর্তা জনাব লিটন কুমার রায় । নিম্নমানের এবং পুরনো চাল ক্রয় করা হয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। প্রতি টনে পনেরশো টাকা করে আদায় করলে প্রায় ৭০ লক্ষাধিক টাকা তার পকেট ভারী হয়েছে বলেও গুঞ্জন উঠেছে ব্যবসায়ী ও সুধি সমাজে। এ বিষয়ে মহিমাগঞ্জ খাদ্য গুদাম পরিদর্শক ও ভারপ্রাপ্ত খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা লিটন কুমার রায় কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, চাল ক্রয়ের সময় প্রতি টনে ২০বস্তা ×৭০ টাকা =১,৪০০/= টাকা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এবং অফিস মেইন্টেইন করতে দিতে হয় বলে মিল চাতাল মালিকদের অনেকেই এই প্রতিনিধিকে জানিয়েছেন। অনেকে আরো জানিয়েছেন, মিলচাতাল মালিকদের মধ্যে কেউ কেউ চাল সরবরাহ না করলেও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সহযোগিতায় অন্য মিল-ছাতাল মালিকদের মাধ্যমেও সেই চাল গুদামের সরবরসহ হয়ে থাকে। ভুক্তভোগী মিল চাতাল মালিকদের একাংশ এবং সচেতন মহলের দাবি মহিমাগঞ্জ খাদ্য গুদামে ঘুষ বাণিজ্য বন্ধে এবং নিম্নমানের চাল সরবরাহ বন্ধ করে প্রকৃত কৃষকদের নিকট থেকে ধান ক্রয় না করার বিষয়টি তদন্তের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী বঞ্চিত কৃষক ও উপজেলার সচেতন মহল

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019 agamirdorpon.com
Design & Developed By BD IT HOST