1. admin@agamirdorpon.com : admin :
  2. agamirdarpon@gmail.com : News admin :
  3. razzakmaheshpur@gmail.com : razzakmaheshpur :
পলাশবাড়ীর ‘মা ক্লিনিকে’ আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য: ওয়ার্ড বয় মিজানই সার্জন!
শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০১:৫১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ কর্মী নিয়োগ চলছে
দৈনিক আগামীর দর্পণে,দেশের প্রতিটি জেলা উপজেলা কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পুরুষ মহিলা সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা সিভি পাঠান, ০১৭৪৯-৫২৫৫৫০ agamirdarpon@gmail.com
শিরোনাম :
জুড়ীতে পানিতে ডুবে দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু চুয়াডাঙ্গা জেলা আ.লীগ সভাপতি ও সাবেক এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার আর নেই। সংরক্ষণের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে নীল বিদ্রোহের সাক্ষী খালিশপুর নীলকুঠি জীবননগর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ৭২ বোতল ফেনসিডিল আটক চৌগাছায় কবি ও সাহিত্যিকদের নিয়ে সাহিত্য সমহারেরর ঈদ পুনর্মিলন ও গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত মহেশপুরে ঘুমন্ত পরিবারের ঘরে চুরি, স্বর্ণালঙ্কার ও মোবাইল ফোন। ঝিনাইদহ-৪ আসনে আবু তালিবের নেতৃত্বে জামায়াতের বিশাল শোডাউন বিজিএমইএ সভাপতি নির্বাচিত হওয়ায় মাহমুদ হাসান খান বাবুকে জীবননগর সাংবাদিক সমিতির পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা বড়লেখা থানায় পলাতক আসামী আব্দুল হান্নানের স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পন জীবননগর সীমান্তে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য উদ্ধার।

পলাশবাড়ীর ‘মা ক্লিনিকে’ আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য: ওয়ার্ড বয় মিজানই সার্জন!

  • প্রকাশিত সময় : শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫
  • ২৭ Time View

বিশেষ প্রতিনিধি শহিদুল ইসলাম খোকন গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে আলোচিত ‘মা ক্লিনিকে’ (ফাতেমা ক্লিনিক) গর্ভবতী লাকি বেগমের মৃত্যুর ঘটনায় নতুন চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে। জানা গেছে, ক্লিনিকটিতে নিয়মিত সিজারিয়ান অপারেশন পরিচালনা করে আসছিলেন একজন সাধারণ ওয়ার্ড বয়—মিজান। তার বাড়ি রংপুরে। প্রথমে তিনি রংপুর শহরের বিভিন্ন ক্লিনিকে ওয়ার্ড বয় হিসেবে কাজ করতেন। পরে পীরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেন। সেখানকার অভিজ্ঞতার আলোকে ধীরে ধীরে সার্জনের ভূমিকা পালন শুরু করেন। এরপর ‘কসাই’ ফাতেমার আশ্রয়ে নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে পলাশবাড়ীতে দীর্ঘ দুই বছর ধরে নিয়মিত সিজার অপারেশন করে আসছিলেন। সম্প্রতি নিহত লাকি বেগমের মৃত্যুর পর তার পেটের ভেতর থেকে একটি কাঁচি উদ্ধারের ঘটনায় বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। মৃত্যুর পর বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চললেও শেষ পর্যন্ত স্থানীয়দের চাপ ও গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশের ফলে সব তথ্য উন্মোচিত হয়। ছবিতে দেখা যায়, অপারেশনের সময় মিজান ও তার সহকারী অপারেশন থিয়েটারে উপস্থিত; অথচ কারোই নেই কোন প্রাতিষ্ঠানিক ডাক্তারি ডিগ্রি। স্থানীয় সূত্র জানায়, ফাতেমা একজন সরকারি হাসপাতালের নার্স হলেও তার নিজের ক্লিনিকে নিয়মিত অবৈধভাবে সিজার পরিচালনা করে থাকেন। তার ভাইও একসময় নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে রোগীদের অপারেশন করতেন এবং একাধিক মৃত্যুর ঘটনায় জড়িত ছিলেন। এ ক্লিনিকেই গত দুই মাসে আরও দুই রোগীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মৃতদের একজনের বাড়ি ইদিলপুর ইউনিয়নের কুঞ্জমহিপুর গ্রামে এবং অন্যজনের বাড়ি মাদারহাটে। এলাকাবাসীর অভিযোগ, দালালচক্রের মাধ্যমে গর্ভবতী নারীদের জোর করে ক্লিনিকে আনা হয় এবং বিভিন্নভাবে ফুসলিয়ে সিজার করানো হয়। এসব অপচিকিৎসায় অনেকে প্রাণ হারাচ্ছেন। জনমনে প্রশ্ন—‘কসাই ক্লিনিক’টির পেছনে কারা আছেন? কে বা কারা তাদের রক্ষা করছে? প্রশাসন এখনো নীরব কেন?

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019 agamirdorpon.com
Design & Developed By BD IT HOST